ঠোঁট তার শব্দ বিমুখ । চোখে কী ভীষণ প্লাবন। মনে এঁকে ঘৃণার হিসেব, তুমি তাকে জীবন ভাবছে ।। এই নিয়ে জ্বলুক আগুন। স্নেহ হােক পাথর ক্ষণিক। তুমি শুধু রাগ দেখেছ, ঝাপসা দু-চোখ দেখােনি।। জলছুই স্বভাব দারুণ । শোকের মেয়াদ বজায় । একবার চোখ মুছে যাক আগলে রাখার মজায়। আঘাতের দাম খুব কম। শুনে মন মিথ্যে হাসে। তুমি যদি হাত ছেড়ে যাও, তা কি কম সর্বনেশে? আমি থাকি বৃষ্টি পাড়ায় । রোজ ভাঙে মেঘের আকার। কত যে মানুষ ছিল । তুমি তা আগলে রাখার । ভাগ্যেই চোখ ভেজা তার। স্পর্ধায় স্নেহের সাড়া। প্রেমিকের কান্না বারণ, ভীষণ এক বৃষ্টি ছাড়া।
আরও পড়ুন
- আমার শহরঃ বৃষ্টিমানুষ – প্রদীপ বালা
- রংমশাল – শ্রীজাত
- যায় – শ্রীজাত
- প্রিয় চড়াই– শ্রীজাত
- বৃষ্টি ও মেয়েটি – বৈশালী চ্যাটার্জী
- প্রেমিক জনের চিঠি ২ – শ্রীজাত
- বৃষ্টিশেষের গ্রামটি – শ্রীজাত
- সহজ – জীবনানন্দ দাশ
- ইলশে গুঁড়ি – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
- এখন – তারাপদ রায়
- সমাধি – শ্রীজাত
- নিশ্চুপ যাপন – টুটুল দাস
- পান্থ – শ্রীজাত
- বর্ষার চিঠি – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বলুক – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বিকেল – শ্রীজাত
- বালিকার জন্য রূপকথা — জয় গোস্বামী
- লা নত্ত্যে – শ্রীজাত
- অসূয়া – শ্রীজাত
- আমাকে ক্ষমা কোরো না চে – প্রদীপ বালা
- ভূতের গল্প – শ্রীজাত