অন্ধকারের ছমছমে হাত, চমকে গেছে গা। কে তার পিঠে হাত রেখেছে? ‘অমন করে না’ কে বলে রে? চেনা গলি? আবছা মুখে সে ছাদের ধারে হাত বাড়িয়ে ধরতে এসেছে। কাঁদছিলো বেশি আপন মনে, জোরসে অভিমান… এমন সময় ঠান্ডা হাতে ওড়না ধরে টান। যেমন ভূতের ভয় পেতে তুই, ঠিক হয়েছে, বল? সন্ধে বেলায় একলা ছাদে কাঁদতে আসার ফল। জানিস তুই, তবুও তাকে টান মেরেছে ছাদ বেশ হয়েছে। ভূতের বুকে মুখ লুকিয়ে কাঁদে!
আরও পড়ুন
- বর্ষা দিনে – উদয় দেবনাথ
- আমার শহরঃ বৃষ্টিমানুষ – প্রদীপ বালা
- রংমশাল – শ্রীজাত
- যায় – শ্রীজাত
- প্রিয় চড়াই– শ্রীজাত
- বৃষ্টি ও মেয়েটি – বৈশালী চ্যাটার্জী
- প্রেমিক জনের চিঠি ২ – শ্রীজাত
- বৃষ্টিশেষের গ্রামটি – শ্রীজাত
- সহজ – জীবনানন্দ দাশ
- ইলশে গুঁড়ি – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
- এখন – তারাপদ রায়
- সমাধি – শ্রীজাত
- নিশ্চুপ যাপন – টুটুল দাস
- পান্থ – শ্রীজাত
- বর্ষার চিঠি – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বলুক – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বিকেল – শ্রীজাত
- বালিকার জন্য রূপকথা — জয় গোস্বামী
- লা নত্ত্যে – শ্রীজাত
- অসূয়া – শ্রীজাত
- আমাকে ক্ষমা কোরো না চে – প্রদীপ বালা