অনেকদিনের উপােসী ঠোঁট না-হয় তাকে না আটকালে বরং তােমার জমিয়ে রাখা আগুন দিও রংমশালে… এক ডাকে সক্কলে চেনে। লুঙ্গি থেকে চম্পাহাটি সে কেন রােজ তােমার কোলে খুঁজতে আসে শীতলপাটি? তুমিও তেমন, ঠান্ডা ভীষণ রােদে দেওয়াই হয়নি তােমায় উনিশ হল। তফাত বােঝাে, রংমশালে, দেওয়াল বােমায়? আজ দেওয়ালি। পাড়ায় টুনি।। চরকি হাউই তুবড়ি দারুণ! হঠাৎ যদি সামনে আসে, আবার বলবে, “রাস্তা ছাড়ুন? রাস্তা দিতেই চাইছে তাে সে ঝাকড়া চুলে সলতে পাকাও কাছে এলেই বারুদসীমা যাচ্ছে না আর দূরে থাকাও। ওর ভেতরে বারুদ ভর্তি। রঙিন, যখন অন্যে জালে। ওদের কিন্তু তিন পুরুষের ব্যবসা আছে রংমশালের।
আরও পড়ুন
- বর্ষা দিনে – উদয় দেবনাথ
- আমার শহরঃ বৃষ্টিমানুষ – প্রদীপ বালা
- যায় – শ্রীজাত
- প্রিয় চড়াই– শ্রীজাত
- বৃষ্টি ও মেয়েটি – বৈশালী চ্যাটার্জী
- প্রেমিক জনের চিঠি ২ – শ্রীজাত
- বৃষ্টিশেষের গ্রামটি – শ্রীজাত
- সহজ – জীবনানন্দ দাশ
- ইলশে গুঁড়ি – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
- এখন – তারাপদ রায়
- সমাধি – শ্রীজাত
- নিশ্চুপ যাপন – টুটুল দাস
- পান্থ – শ্রীজাত
- বর্ষার চিঠি – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বলুক – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বিকেল – শ্রীজাত
- বালিকার জন্য রূপকথা — জয় গোস্বামী
- লা নত্ত্যে – শ্রীজাত
- অসূয়া – শ্রীজাত
- আমাকে ক্ষমা কোরো না চে – প্রদীপ বালা
- ভূতের গল্প – শ্রীজাত