অসূয়া, ঘন মেঘের সঙ্গিনী পেরিয়ে যায় বৃষ্টি-মহকুমা… আমার কাছে ছিল না কোনওদিনই অপারগতা মোছার মতো রুমাল। ক্ষুদ্র, আরও ক্ষুদ্র হতে গিয়ে দেখেছি লাল আকাশ মেঘে ছাই… পাশের গ্রামে অহমিকার বিয়ে। কী দিই তাকে? আমার লজ্জাই। এত যে আজ বজ্র ডাকাডাকি, বিজলি ফেরা হাতের শিরাময়, কেউ জানে না, মনের পন্থা কী। কেউ জানে না, কোথায় শেষ হয়। কলমিলতা যেমন বিস্তারে আঁকড়ে রাখে গেরস্থালি খিদে… আমাকে যেন সামলে নিতে পারে ভাল থাকার নানান অসুবিধে। প্রেমিক নই, সামান্যই জানি। গয়না গড়ি খুচরো দ্বিধা দিয়ে। এ গ্রামে সব গুল্ম অভিমানী, পাশের গ্রামে অহমিকার বিয়ে। অসূয়া, ঘন মেঘের বান্ধবী চলেছে, যেন অশনি-মরসুমা… রাখে না কোনও ব্যর্থ হওয়া কবি অপারগতা মোছার মতো রুমাল…
আরও পড়ুন
- বর্ষা দিনে – উদয় দেবনাথ
- আমার শহরঃ বৃষ্টিমানুষ – প্রদীপ বালা
- রংমশাল – শ্রীজাত
- যায় – শ্রীজাত
- প্রিয় চড়াই– শ্রীজাত
- বৃষ্টি ও মেয়েটি – বৈশালী চ্যাটার্জী
- প্রেমিক জনের চিঠি ২ – শ্রীজাত
- বৃষ্টিশেষের গ্রামটি – শ্রীজাত
- সহজ – জীবনানন্দ দাশ
- ইলশে গুঁড়ি – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
- এখন – তারাপদ রায়
- সমাধি – শ্রীজাত
- নিশ্চুপ যাপন – টুটুল দাস
- পান্থ – শ্রীজাত
- বর্ষার চিঠি – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বলুক – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বিকেল – শ্রীজাত
- বালিকার জন্য রূপকথা — জয় গোস্বামী
- লা নত্ত্যে – শ্রীজাত
- আমাকে ক্ষমা কোরো না চে – প্রদীপ বালা
- ভূতের গল্প – শ্রীজাত