ওই কথা কি এভাবে কেউ বলতে পারে? হঠাৎ করে, সিড়ির বাঁকে, অন্ধকারে নিশ্বাস নাক গন্ধ পোহায়, চনমিয়া… ঘুপচি মতাে মুঠোর ভেতর একলা টিয়া ছটফটাচ্ছে দেখতে পাচ্ছি। চাই না উড়ান? ঠাকুর ঘরের চাল থেকে পাহাড়চূড়া? ঠোটের উপর ঘাম মুছে নাও। ডাকছে নীচে। নখের ঘরে কেটেছে হাত, ওষুধ মিছে। বুকটুকুনির ওঠানামায় ধুকপুকুনি জড়িয়ে নেওয়ার মন হলে কে ছাড়ত শুনি? কিন্তু এখন সবটা ইচ্ছে করছে না যে হয়তো হঠাৎ উড়ে টিয়া, ভিড়ের মাঝে… এইটুকু তো অতৃপ্তি দাও প্রেমিক জনে, একটা চুমু না-খাওয়া থাক, এই জীবনে!
আরও পড়ুন
- বর্ষা দিনে – উদয় দেবনাথ
- আমার শহরঃ বৃষ্টিমানুষ – প্রদীপ বালা
- রংমশাল – শ্রীজাত
- যায় – শ্রীজাত
- প্রিয় চড়াই– শ্রীজাত
- বৃষ্টি ও মেয়েটি – বৈশালী চ্যাটার্জী
- বৃষ্টিশেষের গ্রামটি – শ্রীজাত
- সহজ – জীবনানন্দ দাশ
- ইলশে গুঁড়ি – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
- এখন – তারাপদ রায়
- সমাধি – শ্রীজাত
- নিশ্চুপ যাপন – টুটুল দাস
- পান্থ – শ্রীজাত
- বর্ষার চিঠি – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বলুক – শ্রীজাত
- বৃষ্টি বিকেল – শ্রীজাত
- বালিকার জন্য রূপকথা — জয় গোস্বামী
- লা নত্ত্যে – শ্রীজাত
- অসূয়া – শ্রীজাত
- আমাকে ক্ষমা কোরো না চে – প্রদীপ বালা
- ভূতের গল্প – শ্রীজাত